ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায়
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায়-এই সম্পর্কে আমরা জানবো।সবাই এখন অনলাইন প্লাটফর্মে কেনাকাটা করে থাকে।তাই, ব্যবসায় মালিকরা তাদের ব্যবসার জন্য ইন্টারনেট মার্কেটিং এর দিকে নজর দিচ্ছে। পূর্বের তুলনায় বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এখন অনেক বেশি জনপ্রিয়।
এছাড়াও আপনি যদি পণ্য বা সার্ভিস বিক্রয় করে থাকেন, তবে বাজারে টিকে থাকতে চাইলে আপনারাও উচিত নিজের ব্যবসা বৃদ্ধি করার জন্য ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করা মার্কেটিং করা। ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হলে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অন্যের হয়ে মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন
- ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায়
- মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
- ব্লগিং করে আয় করার কৌশল
- ঘরে বসে গুগল এডসেন্স থেকে আয়
- ঘরে বসে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
- ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয়
- আর্টিকেল লিখে আয় করার সহজ উপায়
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে অনলাইনে আয়
- লেখকের কথা, মন্তব্য-ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায় কিছু মন্তব্য
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায়
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে-আপনি নিজের ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। আপনার যদি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার অভিজ্ঞতা
না থাকে তাহলে ওয়েব ডিজাইন কোর্স করে নিজেই হয়ে যান ওয়েব ডিজাইন
এক্সপার্ট।ওয়েবসাইটের নাম, হোস্টিং, থিম ইত্যাদি আপনি নিজের মতো
করে সাজাতে পারেন।
তারপর আপনি বিভিন্ন টপিক নিয়ে সিলেক্ট করে আর্টিকেল পাবলিশ করবেন। এর মাধ্যমে
আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়তে থাকবে। তারপরের ধাপে আপনি গুগল এডসেন্সের
জন্য আবেদন করবেন। গুগলের বিজ্ঞাপনের অনুমোদের পর আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন
বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে গুগল। আপনার সাইডের ভিজিটরদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক থাকলে
আপনি আয় করতে পারবেন।
মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
ঘরে বসে আয় করার জন্য প্রথমেই আপনাকে ঘরে বসে কোন ধরনের সার্ভিস প্রদান করা যায়
তা জানতে হবে। তারপরে আপনাকে জানতে হবে কোথায় আপনি সার্ভিস প্রদান করে আয় করতে
পারবেন। ঘরে বসে আয় করা অন্যতম উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। যা অনলাইন
মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে হয়ে থাকে। বর্তমানে
আপওয়ার্ক,ফাইবার,ফ্রিল্যান্সারডটকম,পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে কাজের
ব্যবস্থা রয়েছে।
এসব মার্কেটপ্লেসে আপনি ঘন্টা হিসেবে অথবা গিগ সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে আপনার
কাজের দাম নির্ধারণ করতে পারেন। যেকোনো প্রজেক্ট অথবা গিয়ে বর্ণিত সার্ভিস
প্রদানের পর বায়ার যদি কাজের অনুমোদন দেয় তবে আপনি আইন
নিশ্চিত করতে পারবেন। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্টও ব্যাংকের মাধ্যমে আপনার
আয় আনতে পারবেন।
ব্লগিং করে আয় করার কৌশল
ঘরে করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ব্লগিং। এর জন্য প্রাথমিকভাবে আপনার ব্লগ
সাইট তৈরি করতে হবে। নানান ফি ব্লক সাইড রয়েছে যাতে আপনি আপনার ব্লগ চালু করতে
পারেন। নিজের সাইটের মাধ্যমেও ব্লগিং শুরু করতে পারেন। ব্লগে লেখালেখি তথ্য
বিভিন্ন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে। পরবর্তীতে যখন অধিক সংখ্যক লোক আপনার
ব্লক সাইট ভিজিট করবে তখন গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তখন গুগলের দেয়া
বিজ্ঞাপন ক্লিক থেকে আপনি অনায়েসে আয় করতে পারেন। আর এটা ঘুরে বসে করা যায়।
আরো পড়ুনঃ ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
বর্তমানে সবকিছুই অনলাইন প্লাটফর্মে ধাবিত হচ্ছে। তাই অনলাইনে কাজ করে আয় করার
প্রচুর সুযোগ রয়েছে। তার মধ্যে সহজ এবং লাভজনক মাধ্যম হলো ব্লগিং। আর এই
কাজ ঘরে বসে করা সম্ভব। ঘরে বসে আয় করা নিশ্চিত উপায় রয়েছে। প্রয়োজন শুধু
কাজের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন। ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় হল ব্লগিং।
ঘরে বসে গুগল এডসেন্স থেকে আয়
ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় এর একটি হলো গুগল এডসেন্স থেকে আয়। আপনার
ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ এ নির্ধারিত স্থানে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা যায়। গুগল
এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। ব্যবহারকারীরা
বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনি গুগল থেকে টাকা পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে ঘুরে বসে
আয়ের শক্তি নিরাপদ ও সহজ হলো গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করা। আপনি পৃথিবীর
যে কোন স্থানে থাকেন না কেন নিয়মিত আপনার সাইডে ভিজিটর বানানোর মাধ্যমে আপনার আয়
বৃদ্ধি করতে পারেন।
বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর চাকরি খুবই লোভনীয়।আপনি ঘরে বসে
পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের যে কোন কোম্পানির ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হতে
পারেন। বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আর
দক্ষতা অনুযায়ী আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারেন। খুব সহজেই আপনি ঘরে বসে
ব্লগিং করে আয় করতে পারেন।
ঘরে বসে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
এফিলিয়েট মার্কেটিং হল আপনার ওয়েবসাইটে অন্যের প্রোডাক্ট প্রচারের মাধ্যমে
বিক্রি করা। যার মাধ্যমে আপনি বিক্রিত প্রোডাক্টের দাম থেকে নির্ধারিত হারে কমিশন
পাবেন। আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যত বেশি প্রোডাক্ট বিক্রি হবে তত বেশি আয় হবে
আপনার। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে অ্যামাজন। এর মাধ্যমে
আপনি ঘরে বসে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে সহজ উপায়ে আয় করতে পারেন।
ঘরে বসে আয় করা এখন আর কল্পনা নয়। দিবা-রাত্রির মত সত্য। কেননা আজকের
পৃথিবী ইন্টারনেট কেন্দ্রিক। প্রায় সবকিছুই এখন অনলাইনে করা হচ্ছে। তাই
অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার সুযোগ হয়েছে অবারিত। যা করোনাকালীন
সময়ে খুব বাস্তব আকারে আমাদের সামনে হাজির হয়েছে। তাই অনায়াসে বলা যায় ঘরে
বসে আয় করা এখন খুবই বাস্তব একটা বিষয়। তবে ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে
সঠিক ধারণার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
ডিজিটাল টিফিন করে আয় করার উপায়-এর মধ্যে অন্যতম সহজ উপায় ঘরে বসে ইউটিউব থেকে
আয়। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে আয় করার সেরা মাধ্যম হলো ইউটিউব। আপনাকে ইউটিউবে
চ্যানেল খোলার পর ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিতে হবে। আপনার ভিডিও যত বেশি ভিউ হবে তত
আপনার চ্যানেলের ভিউ আওয়ার বাড়বে। পাশাপাশি আপনার চ্যানেলের নির্দিষ্ট সংখ্যক
সাবস্ক্রাইবার প্রয়ো...
আপনার ভিডিও বেশি সংখ্যক লোক দেখার জন্য মানসম্মত সৃজনশীল উপায়ে ভিডিও তৈরি করতে
হবে। তাই আগে থেকে আপনার ভিডিও টপিক নির্ধারণ করে নিতে হবে। আপনার ভিডিওর
বিজ্ঞাপন থেকে আপনি আয় করতে পারেন। খুব সত্যি আপনি ইউটিউব এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয়
করতে পারেন। ঘরে বসে আয় করা নানা উপায় রয়েছে তার মধ্যে ইউটিউব হল অতীব
সহজ মাধ্যম। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে সফলতা অর্জন সম্ভব।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয়
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়ের নানা উপায়
রয়েছে। ফেইসবুক, টুইটার,পিন্টারেস্ট,ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি মাধ্যম ব্যবহার
করে আয় করা যাচ্ছে।আর সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কাজ ঘরে বসে করা যায়।আপনার
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে নানাভাবে মার্কেটিং করা যায়।আপনার পেজ এর যদি ফলোয়ার
বেশি হয় যে কোন কোম্পানির পণ্যের প্রচারণার মাধ্যমে টাকা আমরা যদি মনে করি
আয় করতে পারেন ।
আপনি ঘরে বসেই আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।বাংলাদেশে এই মুহুর্তে
সোশ্যাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে অন্যতম মাধ্যম হলো ফেসবুক।আপনি যদি চান
শুধুমাত্র ফেসবুক মার্কেটিং শিখেই ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম শুরু করে দিতে
পারেন। আমরা যদি মনে করি, আজকে কাজ শুরু করলাম কাল থেকে টাকা আসা শুরু
হবে-এরকম ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে থাকলে আমাদের ইনকাম করতে সমস্যা হয়ে যাবে। নানা
প্রলোভন ও প্রতারণার ফাঁদ রয়েছে অনলাইনে। তাই সতর্ক হয়ে সবকিছু জেনে বুঝে
অনলাইনে আয় করার পথ বেছে নিতে হবে।
আর্টিকেল লিখে আয় করার সহজ উপায়
বর্তমান সময়ে অনলাইন সেক্টরে প্রচুর কনটেন্ট রাইটার/আর্টিকেল লিখার চাহিদা
রয়েছে। অনলাইন মাধ্যমে যারা আয় করতে আগ্রহী তারা ওয়েবসাইট অথবা পণ্য
সম্পর্কে নানা কনটেন্ট বানিয়ে থাকে। তাই ঘরে বসে আপনি কন্টেন্ট লেখার মাধ্যমে
আয় করতে পারেন। আপনার লেখার মান অনুযায়ী আপনি কন্টেন্টের দাম নির্ধারণ
করতে পারবেন।
তাই অল্প সময়ে অধিক আয় করার সুযোগ রয়েছে শুধুমাত্র কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে।
পাশাপাশি আপনি যদি কোন সাইট বানিয়ে আয় করতে চান তখন আপনাকে আর টাকা দিয়ে
কনটেন্ট রাইটার নিয়োগ দিতে হবে না। বরং আপনি নিজেই নিজের সাইডের কনটেন্ট তৈরি
করতে পারবেন। সকল মার্কেটপ্লেস এসব কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। যা আপনি ঘরে
বসে প্রদান করতে পারেন। ঘরে বসে আয় এখন আর স্বপ্ন নয় বাস্তবতা। দরকার শুধু
দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি সঠিক পথ বেছে নেওয়া।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে অনলাইনে আয়
ঘরে বসে আয় করার আরেকটি উপায় হল গ্রাফিক্স ডিজাইন। গ্রাফিক্স ডিজাইন
আপনিও মার্কেটপ্লেস থেকে আয় করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আয়
করার জন্য এ কাজে দক্ষ হতে হবে। তারপর মার্কেটপ্লেসে আপনার ডিজাইন দিয়ে গিগ
সাজাতে পারেন।আপনার ডিজাইন বিক্রির মাধ্যমে ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারেন। বর্তমান
গ্রাফিক্স ডিজাইনের ডিজাইনের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রয়োজন দক্ষতা বৃদ্ধি
ও কাজের সঠিক উপস্থাপনা।
আপনি নিজের ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। প্রথমে আপনি নিজস্ব
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। যদি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার অভিজ্ঞতা না থাকে
তাহলে ওয়েবসাইট ডিজাইন কোর্স করে নিজেই হয়ে যান ওয়েব ডিজাইন এক্সপার্ট
। ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে আয়ের একটি অন্যতম সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। একটি
এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ফ্রিল্যান্সিং , নিজের ব্যবসা অথবা প্রতিষ্ঠিত কোনো
কোম্পানিতে কাজ করে ভালো আয় করতে পারেন তবে আয় নির্ভর করে আপনার দক্ষতা
অভিজ্ঞতা সঠিক কৌশল ও প্রয়োগের উপর।
লেখকের কথা, মন্তব্য-ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায় কিছু মন্তব্য
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার বেশ কিছু উপায় আছে। এর মধ্যে জনপ্রিয় উপায় হল
এফিলিয়েট মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ব্লগিং ,
ইউটিউব থেকে আয় এবং অনলাইন পোস্ট বিক্রি করা। এছাড়া মার্কেটপ্লেসে
ফ্রিল্যান্সিং করে এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে অংশীদারিত্ব করে আয় করা সম্ভব।
আপনারা এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করে, আপনি এই উপাগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি বা
একাধিক উপায় বেছে নিতে পারেন। তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করা
সম্ভব হবে।
প্রিয় পাঠক, উপরোক্ত লিখাটি ধৈর্য সহকারে করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বিষয়টি বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বিশদভাবে বিবরণ করা হয়েছে।
আমি আশা করছি, লেখার বিষয়টি পড়ে আপনি অবশ্যই মনে করেছেন যে, এই আর্টিকেলের
মধ্যে যেকোনো একটি বেছে নিলেও অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করা সম্ভব। আর
তাই আমি আরো আশা করছি, আপনি আপনার প্রিয়জন ও বন্ধু-বান্ধবের সাথে এই আর্টিকেল
সম্বন্ধে শেয়ার করবেন। আর আপনি অবশ্যই কষ্ট করে মাঝেমধ্যে এই ওয়েবসাইটে এসে
নতুন নতুন তথ্য নিয়ে যাবেন। আপনার মূল্যবান নষ্ট হবার কোন সম্ভাবনা নেই বলে
আমি মনে করছি। ধন্যবাদ আপনাকে/আপনাদেরকে।
মাসুদা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url